সন্ধ্যের কাক তখন আপন
বাসার পথে উড়ে যায়
সুদূর আকাশে তৃতীয়ার চাঁদ –
অন্ধকারে জোছনা হারায় –
সাঁঝের তারাটি পুবের আকাশে
হাসে কুমারী মেয়ের মতন ।
নদীর শীতল জলে তখন –
তোমারই রূপ দেখি আমি ;
জল কলমি লতায় বসে আছো তুমি গাঢ় চোখ মেলে —
সেই অস্পষ্ট আঁধারে তুমি ছিলে ;
বিশালাক্ষী তুমিই ছিলে।
তাই অঘ্রাণের কুয়াশার হিমে
প্রতীক্ষায় থাকি চেতনার ঘুমে ।
বিশালাক্ষী ! আমি জানি
সন্ধ্যার প্রদীপে,চন্দনের সুবাসে
রইবে তুমি এইখানে।
বুকের গভীর গহনে॥
পশ্চিমবঙ্গ,ভারত
আপনার মন্তব্য লিখুন