মাঝে মাঝে ধৈর্য্যের পরীক্ষাটা সামলে যাই ঠিকই।তবে বিশ্বাসগুলো নড়বড়ে হয়ে যায়। বিশ্বাসতো আর ভাঙ্গা ঘরের খুটি নয় যে নড়বড়ে হয়ে গেলে মেরামত করলেই সব ঠিকঠাক হয়ে যায়? যা হারাই...
কবিতা
একটি বন্যা, কত মানুষের আহাজারি, কত ফসল নষ্ট আলের মাথায় বসে কৃষকের মাথায় হাত…. কত পশু নষ্ট… ঘর ভাঙ্গা বয়স্ক মানুষটার বুক ফাটা আর্তনাদ বিদ্যুৎ বিহীন ৭২...
আপনার হাতে গুঁজে দেবো বলে কাঁটাতার ডিঙ্গিয়ে প্রবেশ করি বাগানে চুরি করে আনি একটি গোলাপ; অবশেষে দীর্ঘ অপেক্ষার স্বেচ্ছামৃত্যু হয় আপনি করেন ওয়াদার বরখেলাপ। আমি মগ্ন থাকি...
শোকের ব্যথা আর সহেনা দুঃখ কোথায় রাখি? শোকে তাপে উড়ে গেল ভাঙল খাঁচা পাখি। কোন আকাশে উড়ে বেড়াই? খুঁজতে তারে নিজেও হারাই সেই পাখিটা আর দেখি না কত্ত নামে...
মুজিব মুজিব মুজিব নাম বাংলা জুড়ে ডাকি, এই মাসটা এলে সবাই জলে ভেজাই আঁখি। বাংলা পিতার জীবন নিতে কাঁপেনি ওদের বুকও মুজিব নামের রক্তে ভেসে বাংলা খুঁজে সুখও। ভিনদেশিরা নয়তো...
আজ নিরব নিশ্চুপ নিঝুম নিশিতে, রুদ্ধ দরজা খোলা বাতায়ন ঘরেতে । বাহিরে রজনীগন্ধার গন্ধে মুখর, সে গন্ধে মিশেছে জ্যোৎস্না আলো প্রচুর । সখী এ নিশিতে মন লাগেনা কিছুতে, বাতায়নে...
হে প্রাণের প্রিয় প্রীতিটুকু অন্তত নিও… _হে প্রাণের প্রিয়.. বিদায় লগ্নে আসিও সুখের স্রোতে ভাসিও, -প্রাণ ভরে হাসিও.. _হে প্রাণের প্রিয়.. ভুলেও মোর পানে তাকাইও না...
রাতের আঁধারে চিনা জোঁকের বুকে দুগ্ধ পান করে নিশিচোর সাধুরা, কুমারী বালিকার শরীর জুড়ে নেমে আসে মেঘ না চাইতে জল, অতপর সাদা পানিতে জন্মহয়- নাম পরিচয় বিহিন আরো একটি ডাস্টবিন...